বয়লার নিয়ে আমাদের অনেকের ভিতর নানা ধরনের প্রশ্ন রয়েছে। আমাদের দেশে কিছুদিন পর-পর বয়লার বিস্ফোরিত হয়ে থাকে যেখানে অনেক মানুষ প্রাণ হারায়। এখন আমি আপনাদের সাথে বয়লার কাকে বলে ও কিছু গুরুত্বপুর্ণ বিষয় শেয়ার করবো ও পরীক্ষায় সম্ভাব্য কিছু প্রশ্ন সম্বন্ধে আলোচনা করবো। তাহলে দেখে নিই কি কি বিষয় আলোচনা করবো।

  1. বয়লার কাকে বলে ও প্রকারভেদ।
  2. ফায়ার টিউব বয়লার ও ওয়াটার টিউব বয়লারের মাঝে পার্থক্য।
  3. বয়লার কিভাবে তৈরি করা হয়?
  4. বয়লারের মাউন্টিংস কি ও পাঁচটি মাউন্টিংসের নাম।
  5. বয়লারের এ্যাকসোসরিজ কি? পাঁচটি এ্যাকসোসরিজের নাম।
  6. সেফটি ভাল্ব কি, সেফটি ভাল্ব কেন ব্যবহার করা হয় ও সেফটি ভাল্বের প্রকারভেদ।
  7. ইকোনোমাইজার কাকে বলে? ইকোনোমাইজার ব্যবহারের সুবিধাগুলো কি কি?
  8. ফিড ওয়াটার ট্রিটমেন্ট কি? ফিড ওয়াটার ট্রিটমেন্টের উদ্দেশ্য কি?
  9. এয়ার প্রি হিটার কি? এয়ার প্রি-হিটার কেন ব্যবহার করা হয়?
  10. সুপার হিটার কাকে বলে? সুপার হিটার ব্যবহারের উদ্দেশ্যগুলো কি কি?
  11. বয়লার কেন বিস্ফোরিত হয়ে থাকে?
  12. কনডেন্সার কাকে বলে?
  13. বয়লার নিরাপত্তার জন্য কিছু নির্দেশাবলী।

বয়লার কাকে বলে ও প্রকারভেদ

বয়লার

বয়লার কাকে বলে : বয়লারকে একটি পানির চৌবাচ্চা বলা যেতে পারে। এর কারন বয়লার মূলত পানি গরম করে বাষ্প তৈরি করে থাকে। সেই বাষ্প থেকে আবার জাহাজ, রেলের ইঞ্জিন চলে। এখন প্রশ্ন হতে পারে গার্মেন্টসে বা ইন্ডাস্ট্রিতে কেন ব্যবহার করা হয়।

এর কারন গার্মেন্টস কারখানায় কাপড় পরিস্কার/ওয়াশ করতে স্টিম ব্যবহার করা হয় এমনকি ইস্তি করতেও ব্যবহার করা হয় বয়ালারের উৎপাদিত বাষ্প। এছাড়া তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র ইত্যাদি ছাড়াও বড়, মাঝারি, ছোট প্রায় সব কারখানাতেই বয়লার ব্যবহার করা হয়।

বয়লার কাকে বলে তাত্ত্বিকভাবে বলতে গেলে, নিরাপত্তা ব্যবস্থা করে যে আবদ্ধ পাত্রের ভিতর পানি রেখে তাপ প্রয়োগ করে ষ্টীম(বাষ্প) উৎপাদন করা হয় তাকে বয়লার বলে।

প্রকারভেদ

প্রকারভেদঃ বয়লারকে দুই ভাগে ভাগ করা যায় যথাঃ

  1. ফায়ার টিউব বয়লার
  2. ওয়াটার টিউব বয়লার।

ফায়ার টিউব বয়লার ও ওয়াটার টিউব বয়লারের মাঝে পার্থক্য

বয়লার কাকে বলে

  • ফায়ার টিউবের গঠন প্রণালী অনেক জটীল ও ব্যয়বহুল যেখানে ওয়াটার টিউবের গঠন প্রণালী অনেক সহজ।
  • বয়লারের ফায়ার টিউবের ভিতর আগুন থাকে ও টিউবের বাহিরে পানি থাকে যেখানে ওয়াটার টিউবের ভিতর পানি থাকে ও টিউবের বাহিরে আগুন থাকে।
  • ফায়ার টিউব বিস্ফোরিত হলে ক্ষয়ক্ষতির সম্ভাবনা তুলনামুলক ভাবে বেশি থাকে।

বয়লার কিভাবে তৈরি করা হয়?

বয়লারের ভিতর দুটি চেম্বার থাকে। এর একটিতে তাপশক্তি বা আগুন এবং অন্যটিতে পানি বা অন্য কোন তরল পদার্থ থাকে। আগুনের তাপে পানি ফোটানো হয়ে থাকে। আগুন জ্বালানোর জন্য ব্যবহার করা হয় কাঠ, কয়লা, তৈল, গ্যাস, নিউক্লিয়ার জ্বালানি ইত্যাদি।

বয়লারের মাউন্টিংস কি ও পাঁচটি মাউন্টিংসের নাম

বয়লার মাউন্টিংস

বয়লার কাকে বলেবয়লার মাউন্টিংস হলো বয়লারের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম যেগুলো ছাড়া বয়লার নিরাপদে ও সুষ্ঠভাবে কাজ করতে পারে না।

পাঁচটি মাউন্টিংসের নামঃ

  • সেফটি ভাল্ব
  • স্টপ ভাল্ব
  • ফিড চেক ভাল্ব
  • প্রেশার গেজ
  • ওয়াটার লেভেল ডিটেক্টর

বয়লারের এ্যাকসোসরিজ কি?পাঁচটি এ্যাকসোসরিজের নাম

বয়লারের এ্যাকসোসরিজ

বয়লারের এ্যাকসোসরিজ বলতে এমন কিছু ডিভাইসকে বুঝানো হয় যা দ্বারা বয়লারের দক্ষতা বৃদ্ধি করার ক্ষেত্রে বয়লারের সাথে যুক্ত করা হয়।

বয়লারের পাঁচটি এ্যাকসোসরিজের নামঃ

  1. সুপার হিটার
  2. ড্রাফট
  3. এয়ার প্রি হিটার
  4. ফিড পাম্প
  5. ইকোনোমাইজার

সেফটি ভাল্ব কি, সেফটি ভাল্ব কেন ব্যবহার করা হয় ও সেফটি ভাল্ব এর প্রকারভেদ

বয়লার কাকে বলে

সেফটি ভাল্ব

বয়লারের মধ্যে ষ্টীমের(বাষ্প) অতিরিক্ত চাপকে যে ভাল্বের সাহায্যে বের করা হয় তাকে সেফটি ভাল্ব বলে।

সেফটি ভাল্ব কেন ব্যবহার করা হয়

এটি অটোমেটিক বা স্বয়ংক্রিয় ভাবে অতিরিক্ত চাপকে বের করে দিতে পারে ও বয়লার কে নিরাপদ সীমার মধ্যে কার্যকর রাখতে পারে। এছাড়া বয়লারের নিরাপত্তার জন্য দুটি সেফটি ভাল্ব রাখা হয় যাতে করে একটি নষ্ট হয়ে গেলেও অন্যটি দিয়ে সাময়িকভাবে কাজ চালানো যায়।

সেফটি ভাল্ব প্রকারভেদ

সেফটি ভাল্ব চার প্রকার বা চার ধরনের হয়ে থাকে

  1. লিভার সেফটি ভাল্ব
  2. ডেড ওয়েট সেফটি ভাল্ব
  3. হাই ষ্টীম এবং লো ওয়াটার সেফটি ভাল্ব
  4. স্প্রীং লোডেড সেফটি ভাল্ব

ইকোনোমাইজার কাকে বলে? ইকোনোমাইজার ব্যবহারের সুবিধাগুলো কি কি?

ইকোনোমাইজার

ইকোনোমাইজার মূলত পরিত্যাক্ত ফুল গ্যাসের তাপকে কাজে লাগানোর জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এটি দ্বারা পরিত্যাক্ত ফুল গ্যাসের তাপকে ব্যবহার করে ফিড ওয়াটারকে উত্তপ্ত করা হয়।

ইকোনোমাইজার ব্যবহারের সুবিধা
  • বয়লারের ষ্টীম উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
  • ১৫% থেকে ২০% জ্বালানী কমে যায়।
  • বয়লারের টিউবে স্কেল তৈরি হতে পারে না।

ফিড ওয়াটার ট্রিটমেন্ট কি? ফিড ওয়াটার ট্রিটমেন্টের উদ্দেশ্য কি?

ফিড ওয়াটার ট্রিটমেন্ট

বয়লারে পানি দেওয়ার পূর্বে এর বিভিন্ন অপদ্রব্য দূর করে পানিকে পরিশোধন করা হয় যাকে ফিড ওয়াটার ট্রিটমেন্ট বলা হয়ে থাকে।

ফিড ওয়াটার ট্রিটমেন্ট উদ্দেশ্য
  • পানিকে উত্তপ্ত করার ফলে জ্বালানী সাশ্রয় হয়।
  • বয়লারের ধাতব অংশ ক্ষয়কারী পানিতে দ্রবীভূত হয়ে গ্যাস দূর করে থাকে।
  • স্কেল উৎপন্নকারী লবনসমূহকে বয়লারে প্রবেশের পূর্বেই ওয়াটার থেকে পৃথক করা।

এয়ার প্রি হিটার কি? এয়ার প্রি-হিটার কেন ব্যবহার করা হয়?

বয়লার কাকে বলে

এয়ার প্রি-হিটার

বয়লার যেখানে আগুন থাকে অর্থাৎ দহন কার্যে যে বাতাস ব্যবহিত হয় তাকে বয়লারে প্রবেশ করানোর পূর্বে যার সাহায্যে উত্তপ্ত করা হয় তাকে এয়ার প্রি-হিটার বলে।

প্রি-হিটার ব্যবহার যে কারনে হয়
  • উত্তপ্ত বাতাস প্রবেশ করানো হলে ফার্নেসের তাপমাত্রা অনেক বৃদ্ধি পায় যার ফলে পানিতে বেশি পরিমাণ তাপ সঞ্চালন করা যায়।
  • এছাড়া প্রতি কেজিতে জ্বালানীর বাষ্পায়ন ক্ষমতা বেড়ে যায়।
  • ৩৫ ডিগ্রী থেকে ৪০ ডিগ্রী তাপমাত্রা বৃদ্ধির ফলে বয়লারের দক্ষতা ২% বৃদ্ধি পায়।
  • এটা অনেক কম মানের জ্বালানীকে জ্বলতে সহায়তা করে।

সুপার হিটার কাকে বলে? সুপার হিটার ব্যবহারের উদ্দেশ্যগুলো কি কি?

সুপার হিটার

আমরা জানি, বয়লারে যে বাষ্প তৈরি হয় তা আদ্র অবস্থায় থাকে। এই আদ্র বাষ্পকে তাপের সাহায্যে সম্পৃক্ত বাষ্পে রূপান্তরিত করতে বয়লারের সাথে ডিভাইস ব্যবহার করা হয় তাকেই মূলত সুপার হিটার বলে।

সুপার হিটার ব্যবহারের উদ্দেশ্য
  • এই হিটার ব্যবহারের ফলে প্লান্টের দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।
  • সুপার হিটেড ষ্টীম অপেক্ষাকৃত বেশি তাপ থাকে তাই বেশি কাজে লাগে।
  • এই হিটার ব্যবহারের ফলে টারবাইন ব্লেডের ক্ষয় কম হয়।

বয়লার কেন বিস্ফোরিত হয়ে থাকে?

বয়লারে একটি সেফটি ভাল্ব থাকে যা আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি। এই সেফটি ভাল্ব একটি নির্দিষ্ট চাপে বা প্রেসারে সেট করা থাকে। এটা মূলত বয়লারের অবস্থা অনুযায়ী ঐ চাপ নির্ধারন করা হয়ে থাকে।

কোন কারনে প্রেসার এর চেয়ে বেশি হলে সেফটি ভাল্ব অটোমেটিক বা স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়ে যাবে। কিন্তু কোন কারনে যদি সেফটি ভাল্ব ওপেন না হয় তাহলে বয়লার বিস্ফোরিত হয়ে থাকে।

বয়লার কাকে বলে

আর একটু বিশ্লেষণ করা যাকঃ

বয়লারের ভিতরে ষ্টীলের পাইপ থাকে যার মধ্য দিয়ে আগুন প্রবাহিত হয়। আগুনের তাপে পানি গরম হয় ও বাষ্প তৈরি হয়। প্রতিটি বয়ালারের সঙ্গে একাদিক পানির পাম্প থাকে। পানির সাহায্যে একটি বিশেষ মেশিন নাম “সফট প্লান্ট” এর সাহায্যে স্বাভাবিক পানিকে সফট পানিতে রুপান্তর করা হয়। এর ফলে ভিতরের অক্সিজেনকে সরিয়ে ফেলা হয়।

পানিকে ফিল্টার করে আয়রন সরিয়ে এরপরেই বয়লার ব্যবহার করা হয়। সুতারাং বুঝায় যাচ্ছে পানি হলো বয়লারের প্রাণ। সফট পানি তৈরি করতে বেশি খরচ হয় বলেই অনেকেই সফটনার ঠিক মত চালনা করেন না যেটা খুবই ঝুকিপুর্ন।

পানি পাম্পের সাহায্যে বয়লারের ভিতর যায়। এর পরে গ্যাস অথবা তেলের আগুন জ্বলে ইগনেশনের মাধ্যমে। প্রতিটি বয়লারে দুটি করে মেকানিক্যাল সেফটি ভাল্ব থাকে। বাষ্প ৮০% পূর্ন হলেই ইলেক্ট্রিক সেন্সর সিগন্যাল দিয়ে থাকে এবং আগুন নিভে যায়। আবার ৩০% বাস্পের সময় চালু হয়। মূলত এটা বয়লারের উপর নির্ভর করে সেটিং করে নিতে হয়।

কোন কারনে ইলেকট্রিক সেস্নর ফেল করলেই মেকানিক্যাল সেফটি ভাল্ব অটোমেটিক ওপেন হয়ে যাবে। এখন প্রশ্ন হতে পারে, অতিরিক্ত ষ্টীম বা বাষ্প তৈরি হলেও বয়লার কেন বিস্ফোরিত হয়??????

এর কারন প্রেসার বেশি হবার পরেও সেফটি ভাল্ব ওপেন হয় না। বছরের পর বছর সেফটি ভাল্ব লাগানো থাকে কিন্তু সেটির কার্যক্ষম পরীক্ষা করা হয় না। অনেক ক্ষেত্রে ময়লা জমে সেফটি ভাল্ব বন্ধ হয়ে যায় ফলে কাজ করে না। অনেক ক্ষেত্রে মেইন্টানেন্স না করার কারনেই এমনটা ঘটে এমনকি অদক্ষ টেকনিশিয়ান বা ইঞ্জিনিয়ারদের কারনেও এমন ঘটে থাকে।

কনডেন্সার কাকে বলে?

যখন ষ্টীম টারবাইনকে ঘুরিয়ে বের হয় তখন এগজস্ট ষ্টীমকে ঠাণ্ডা করার জন্য কন্ডেন্সার ব্যবহার করা হয়। এর মাধ্যমে ঠাণ্ডা পানি ষ্টীমে সংস্পর্শে ঘনীভূত করে পানিতে পরিনত করা হয়। অর্থাৎ ষ্টীমকে পানি করে পুনরায় ফিড ওয়াটার হিসেবে বয়লারে সরবারাহ করা হয়।

একে হীট একচেঞ্জার ও বলা হয়ে থাকে। দু ধরনের কনডেন্সার বেশি দেখা যায় ঃ ১) সারফেস কনডেন্সার ২)জেট কনডেন্সার। তবে তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোতে সারফেস কনডেন্সার বেশি ব্যবহিত হয়ে থাকে ও জনপ্রিয়।

বয়লার নিরাপত্তার জন্য কিছু নির্দেশাবলী

  • গ্যাসের চাপ, বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন ঠিকমত চেক করা।
  • বয়লার চালু করার পূর্বে ফিড ট্যাঙ্ক এর পানি সফট আছে কিনা তা পরীক্ষা করা। হার্ডনেস পানি ব্যবহার করা যাবেই না।
  • বয়লার ভিতরে বাতাস ক্লিয়ার করা
  • পর্যাপ্ত ষ্টীম হলে তার ব্যবস্থা নেওয়া
  • পানি ও গ্যাস ঠিক পরিমাণ আছে কিনা তা পরীক্ষা করা।
  • বয়লারের ষ্টীম ঠিক আছে কিনা তা পরীক্ষা করা
  • ফায়ার ফ্লেম ঠিক আছেকিনা তা প্রতিনিয়ত পর্যবেক্ষন করা।
  • প্রতি ৮ ঘন্টা পরপর পানির হার্ডনেস (০-৫) পি.এইচ (৭-১১)এবং ফিড ট্যাঙ্ক এর তাপমাত্রা (৬০-৭০)ডিগ্রী রাখতে হবে।
  • অস্বাভাবিক শব্দ হলে তার উৎস খুজে বের করতে হবে।
  • বয়লারের সকল সেফটি ভাল্ব প্রতি মাসে একবার চেক করা উচিত।
  • ওয়াটার লেভেল কন্ট্রোলার প্রতি মাসে পরীক্ষা ও খুলে পরিস্কার করুন।
  • সিকুয়েন্স কন্ট্রোলার পরীক্ষা করা ও সার্ভিসিং করা
  • সেফটি সার্কিট পরীক্ষা করা ও প্রয়োজনে সার্ভিসিং করা।
  • গ্যাস সলেনয়েড ভাল্ব পরীক্ষা করা ও প্রয়োজনে সার্ভিসিং করা।
  • বয়লারের ভিতরে স্কেলের পরিমাণ পরীক্ষা করা ও স্কেল পরিস্কার করা।
  • বয়লারের পানি সফট আছে কিনা তা পরীক্ষা করা। এবং ১৫ পি.এস.আই থাকা অবস্থাই ফ্লো ডাউন করা।
  • প্রতি ৬ মাস পর পর ফায়ার টিউব চেম্বার, কম্প্রেসর পরিস্কার করা।

এছাড়া আরো অনেক ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া যায়।

সকলের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি যে লেখাটি অনেক বড় হয়ে গেলো। একটা টপিকের ভিতরে লেখাগুলো কভার করতে চেষ্টা করেছি। এর কারন অনেক ক্ষেত্রে একটা টপিকে একের অধিক লেখা পাব্লিশ হলে আপনাদের খুজে পেতে সমস্যা হতে পারে। বয়লার কাকে বলে বা বয়লার বিষয়ে যে কোন ধরনের প্রশ্ন আশা করছি আমরা খুব সহজেই পারবো। বয়লার কাকে বলে, ও কিছু প্রশ্ন সম্বন্ধে আলোচনা করা হয়েছে যা ভাইবাতে অনেক সময় হয়ে থাকে। ভালো লাগলে শেয়ার করবেন এবং আপনার অনুভূতি ও প্রশ্ন আমাদেরকে জানান। ধন্যবাদ।

প্রতিনিয়ত এমন লেখা ভোল্টেজ ল্যাব এন্ড্রয়েড অ্যাপে পেতে এখুনি ডাউনলোড করুনঃ voltagelab_app

এই লেখাটি পিডিএফ ডাউনলোড করুনঃ বয়লার.pdf