সিনক্রোনাস মোটর ও ইন্ডাকশন মোটর মাঝে পার্থক্য
সিনক্রোনাস মোটর | ইন্ডাকশন মোটর |
১। সিনক্রোনাস মােটর নিজে নিজে স্টার্ট নিতে পারে না। | ১। ইন্ডাকশন মােটর নিজে নিজে স্টার্ট নিতে পারে। |
২। লােডের পরিবর্তনের ফলে এর গতিবেগের কোন পরিবর্তন হয় না। | ২। লােড় এর পরিবর্তনের ফলে এর গতিবেগের পরিবর্তন হয়। |
৩। এতে কোন স্লিপ নেই অর্থাৎ স্লিপ শূন্য। | ৩। এতে স্লিপ আছে। |
৪। এর রক্ষণাবেক্ষন খরচ বেশী । | ৪। এর রক্ষণাবেক্ষন খরচ কম। |
৫। একে অল্টারনেটর হিসাবে চালানাে যায়। | ৫। একে অল্টারনেটর হিসাবে চালানাে যায় না। |
৬। এর জন্য এক্সাইটারের প্রয়ােজন হয়। | ৬। এর জন্য এক্সাইটারের প্রয়ােজন হয় না। |
৭। লােড কম বেশীর জন্য হান্টিং দেখা দেয়। | ৭। লােড কম বেশীর জন্য হান্টিং দেখা দেয় না। |
৮। স্টার্টিং পদ্ধতি জটিল। | ৮। স্টার্টিং পদ্ধতি অপেক্ষাকৃত সহজ। |
সিনক্রোনাস মোটর ও অল্টারনেটর এর মাঝে পার্থক্য
সিনক্রোনাস মোটর | অল্টারনেটর |
১। সিনক্রোনাস মােটর মাঝারি গতিবেগের উপযােগী করে তৈরী করা হয়। | ১। অল্টারনেটরের গতিবেগ সিনক্রোনাস মোটরের চেয়ে বেশি। |
২। সিনক্রোনাস মােটরে সাধারণত স্যালিয়েন্ট পােল রােটর ব্যবহার করা হয়। | ২। অল্টারনেটরে দু রকমের রােটর ব্যবহার করা হয়। যেমনঃ ক) স্যালিয়েন্ট পােল রােটর খ) সিলিন্ড্রক্যাল রােটর। |
৩। এ মােটর ল্যাগিং, লিডিং ও ইউনিটি পাওয়ার ফ্যাক্টরে পরিচালনা করা যেতে পারে। | ৩। অল্টারনেটরে ল্যাগিং, লিডিং, ও ইউনিটি পাওয়ার ফ্যাক্টর লোডে পরিচালনা করা হলে জেনারেটেড ভোল্টেজ টার্মিনাল ভোল্টেজ থেকে যথাক্রমে বেশি ও কম হয়ে থাকে। |
৪। সিনক্রোনাস মােটরকে অল্টারনেটর, যান্ত্রিক লােড বহন, পাওয়ার ফ্যাক্টর উন্নতি, সিনক্রোনাস রিয়্যাকটর হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। | ৪। অল্টারনেটর সাধারণত লােডে পাওয়ার সরবরাহ করা থাকে। |
৫। লােড হ্রাস বা বৃদ্ধি পেলেও এর গতিবেগ মােটামুটি স্থির থাকে। | ৫। লােড হাস বা বৃদ্ধির সাথে সাথে টার্মিনাল ভোল্টেজের পরিবর্তন হয়। |