১। বিদ্যুৎ প্রায় আলোর বেগে গমন করে, যা সেকেন্ডে প্রায় ১৮৬,০০০ মাইল প্রতি সেকেন্ডে।
২। স্ট্যাটিক ইলেক্ট্রিসিটি অর্থাৎ স্থির তড়িৎ প্রায় ৩০০০ ভোল্টের স্পার্ক সৃষ্টি করতে পার। উদাহরন ভ্যান ডি গ্রাফ জেনারেটর।
৩। বজ্রপাত যেখানে আছড়ে পড়ে মূহুর্তে সেখানে তাপমাত্রা বেড়ে হয় প্রায় ৫৪,০০০ ডিগ্রী ফারেনহাইট।
৪। ইলেক্ট্রিক রে মাছ তা শরীরে প্রায় ৫০০ ভোল্টের বিদ্যুৎ সৃষ্টি করতে পারে। এরা এটাকে মূলত আত্মরক্ষা এবং কমিউনিকেশন এর জন্য ব্যবহার করে।
৫। বিদ্যুৎ এর তারে পাখি বসলেও তার শক লাগে না কারন গ্রাউন্ড কানেকশন পায়না। এটা কেবল মাত্র কম ভোল্টেজের লাইনেই দেখা যায়। আপনি কখোনো ৩৩,০০০ ভোল্টের লাইনে পাখি বসতে দেখেছেন কী?
৬। দুটি সম চার্জ পরস্পরকে বিকর্ষন করে এবং বিপরীত চার্জ আকর্ষন করে।
৭। বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন প্রথম ঘুড়ীতে তার বেধে কৃত্রিম ভাবে বজ্রপাত করিয়েছিলেন। লাইটনিং রড এর ধারনা তারই।
৮। “G F C I” বা গ্রাউন্ড ফল্ট সার্কিট ইন্টারাপ্টার হল এমন একটি ডিভাইস যেটা বাড়ির ওয়ারিং এ লাগালে আপনার বাড়ির বাচ্চারা বা আপনিই কোনোদিন শক খাবেন না।
৯। ফুয়েল সেল হল এমন এক অত্যাধুনিক প্রযুক্তি যেটা পেট্রোলিয়াম কে সরাসরি বিদ্যুৎ শক্তিতে পরিনত করে একে না পুড়িয়েই। ফলে পরিবেশ দুষন হয়না।
পরিশেষে একটি অনুরোধ “বিদ্যুৎ একটি অমূল্য সম্পদ, অযথা একে নষ্ট করবেন না”