আজকে আলোচনা করব এনক্রিপশন & ডিক্রিপশন নিয়ে। অনেকে হয়ত ভাবতেছেন এগুলা আবার কি? এই শব্দগুলা মোবাইল এ বিভিন্ন Hiding folder apps এ কাজ করতে গিয়ে দেখা যায়।
সরাসরি সংজ্ঞায় যাব না। তার আগে গল্প করি চলুন। আপনারা নিশ্চয় আলিবাবার গল্প শুনেছেন। সেখানে আলিবাবা একটা মন্ত্র বললেই গুহার দরজা খুলে যেত। অর্থাৎ, আলিবাবা গুহার ভেতর হীরা জহরতের নিরাপত্তার জন্য একটা মন্ত্র বেধে রেখেছিল তার সাথে।
তেমনিভাবে আমরা যখন অনলাইনে আমাদের ম্যাসেজ কাওকে পাঠাই সেটার একটা সিকিউরিটি দরকার। নতুবা অন্য কেউ চাইলেই এই বার্তা পড়ে ফেলতে পারে। তাই আলিবাবার মন্ত্রের মত আমাদেরও ম্যাসেজের সাথে একটা keyword জুড়ে দিয়ে সেটাকে একটা ম্যাজিকাল বা পঠনঅযোগ্য কোডে রুপান্তর করা হয়।
ধরেন, আমি লিখলাম ” Hello “. সেটা হয়ে যাবে “YRMS” এরকম কোন কোড। এই প্রক্রিয়াকে বলে এনক্রিপশন। এখানে আপনার মূল ম্যাসেজ হল Plain text & Security Code টা হল Cipher text.
এনক্রিপশন এর বেসিক ফাংশন হল কোন নরমাল টেক্সট কে পরিবর্তন করে সাইফার টেক্সট এ পরিবর্তন করা। এনক্রিপশন এটার নিশ্চয়তা প্রদান করে যে এটা কোন অসাধু মানুষের হাতে গেলে সে যেন ডাটাটাকে পড়তে না পারে।
এনক্রিপশন মূলত তিন প্রকার। এনক্রিপশন এর মূলত বেসিক তিনটি পদ্ধতি আছে। এদের প্রত্যেকটির নিজস্ব সুবিধা এবং অসুবিধা আছে।
- হ্যাশিং
- সিমেট্রিক মেথড
- এসিমেট্রিক মেথড
ডিক্রিপশন
এবার আসি ডিক্রিপশন এ। এখানে শুধুমাত্র উল্টোকাজ করা হয়। ঐ কোড টা মূল ম্যাসেজে রুপান্তর হয়ে রিসিভার এর কাছে যায়। অর্থাৎ, Cipher text টি plain text এ convert হয়। এই Cipher text টার রহস্য ধরে ফেলতে পারলে আপনি হ্যাকার এর খাতায় নাম লিখাতে পারবেন
কিছু এনক্রিপশন techniques :
1) Mono alphabetic Cipher
2) Hill Cipher
3) Playfair Cipher
4) Cieser Cipher etc